📰 Main Current News
সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলে যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে : মুখ্যমন্ত্রী
🕒 2025-04-18
📍 Location: Tripura , India (Test Run)
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
📅 Other News
দীর্ঘ ২৪ বছর পর খুঁজে পেল পশ্চিমবঙ্গের আদিবাসী এক মহিলাকে, ঘটনায় চাঞ্চল্য
🕒 20255-05-15
📍 Location: Kolkata, West Bengal, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
ইকফাই ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে ৪০০-র বেশি কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
🕒 2025-06-19
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
রেল দপ্তর অধিকৃত সম্পত্তির সঠিক অর্থ না পাওয়ায় জেলা শাসকের সামগ্রী ক্রোক করলো আদালত
🕒 2025-06-19
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
পরিবেশ রক্ষার্থে বিধান শিশু মেধা অন্বেষার গাছের চারা বিলি বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে
🕒 2025-06-19
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
ভারতে অবৈধভাবে বসবাসকারী নাগরিকদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদে সরব তিপ্রা মথা
🕒 2025-06-15
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
ত্রিপুরায় বিকশিত কৃষি সংকল্প অভিযানে লক্ষ্য অতিক্রম, ৩৪% অংশগ্রহণকারী নারী কৃষক : রতন লাল নাথ
🕒 2025-06-13
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
প্রেমিককে হত্যা করল প্রেমিকার দ্বিতীয় প্রেমিক, অভিযুক্ত পাঁচ জনকে আটক করে আদালতে সোপর্দ
🕒 2025-06-13
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
हनुमान जी की पूजा का दूसरा शुभ मुहूर्त आरम्भ, इस विधि से करें व्रत का पारण
🕒 2025-06-13
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
বাইখোড়া ইস্কন পরিচালিত জগন্নাথ জিউ মন্দিরে অনুষ্ঠীত জগন্নাথের স্নান যাত্রা
🕒 2025-06-13
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
গত ছয় মাসে ত্রিপুরায় অনুপ্রবেশ অনেকটাই কমেছে : মুখ্যমন্ত্রী
🕒 2025-06-13
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
অশান্তিকর পরিবেশের জন্য কংগ্রেসের উদ্যোগে গোটা রাজ্যে বিক্ষোভ, মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দাগেন কংগ্রেস
🕒 2025-06-13
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
Narendra Modi ji has made no comments on Trump's statement : Rahul Gandhi
🕒 2025-06-09
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
Delhi Lieutenant Governor & CM participated in the 'Bamboo Tree Plantation' program
🕒 2025-06-09
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
Maharashtra CM Devendra Fadnavis attended the mass wedding ceremony of surrendered Naxalites
🕒 2025-06-09
📍 Location: Mumbai, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
सबसे पहले मैं प्रधानमंत्री को धन्यवाद देना चाहूंगा : प्रधानमंत्री
🕒 2025-06-05
📍 Location: Agartala, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন আগরতলার রাজপথ, শহরে প্রাণকেন্দ্রে এলাকায় বর্ষা, যোগেন্দ্রনগর এলাকায় জলমগ্ন
🕒 2025-06-03
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
তিপ্রা মথা নাটক করছে বলে আখ্যায়িত করেন বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মন
🕒 2025-06-03
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
জেলা শাসকের গেটে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ তিপ্রা মথার
🕒 2025-06-03
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
Tripura Celebrates World Turtle Day with Conservation Push at Matabari
🕒 2025-05-28
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
ভারত সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রকের অধীনে সিসিআরটি-এর সাফল্য অব্যাহত ত্রিপুরার
🕒 2025-05-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
একই যাত্রায় পৃথক আইন নিয়ে প্রতিবাদ করলো এক যুবক, কোনও হেল দোল নেই পুলিশের
🕒 2025-05-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
কৃষকের কৃষি জমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গোটা এলাকার বেশ কিছু পরিবারের না খেয়ে থাকার উপক্রম
🕒 2025-05-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
গর্জিতে ১৭ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৩৩ কিলো ভোল্ট পাওয়ার সাব স্টেশানের উদ্বোধনে মন্ত্রী রতন
🕒 2025-05-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
পেট্রোল পাম্পে রক্তাক্ত কান্ড, ঘটনায় চার জনকে গ্রেপ্তার করে রাধাকিশোরপুর থানার পুলিশ
🕒 2025-05-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
মাতাবাড়ির মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা ত্রিপুরায়
🕒 2025-05-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
গাড়ি দিয়ে নিরীহ এক ব্যক্তিকে প্রাণে মেরে ফেলার মত চাঞ্চল্যকর অভিযোগ কল্যাণপুরে
🕒 2025-05-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হওয়া পরিবারের হাতে মুখ্যমন্ত্রীর ৮ লক্ষ টাকার চেক
🕒 2025-05-25
📍 Location: Agartala, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
অপারেশন সিন্দুর তথা বীর যোদ্ধা সৈনিকদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন উদয়পুর প্রেস ক্লাবের
🕒 2025-05-18
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
ফ্যান্টাসি টিভি নেটওয়ার্কের ১৫ তম বর্ষপূর্তি, দুইটি নিউজ পোর্টালের উদ্বোধন
🕒 2025-05-18
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত বসত বাড়ি
🕒 2025-05-18
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
বজ্রাঘাতে বেঘোরে প্রাণ গেল দুটি অবলা প্রাণীর, দুটি গরুই ছিল তার উপার্জনের একমাত্র মূল অবলম্বন!
🕒 2025-05-18
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
নদীতে স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গেল এক বৃদ্ধ
🕒 2025-05-18
📍 Location: Kolkata, West Bengal, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
গাফিলতির ফলে বিধবা মহিলা ৩ বছর পারিবারিক পেনশন পাওয়ার থেকে বঞ্চিত : আইনজীবী
🕒 2025-05-16
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
পানীয় জলের সংকট, কল আছে জল নেই
🕒 2025-05-15
📍 Location: West Bengal (Kolkata)
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের মেটেলা গ্রামের প্রাচীন ধর্মরাজ পুজো ও চড়ক মেলায় অগণিত মানুষের ভিড় এবারও
🕒 2025-05-15
📍 Location: Kolkata, West Bengal, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
সন্ত্রাসীরা সন্ত্রাসবাদ, প্রতারণা এবং ধর্মান্ধতার প্রতীক প্রথম জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আইকন পুরস্কার
🕒 2025-05-13
📍 Location: India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
রবী ঠাকুরের জন্ম জয়ন্তী উপলক্ষে কবি প্রণাম - ২০২৫, উন্নয়ন ও উন্নত সমাজ গঠনে বদ্ধপরিকর বিধায়ক
🕒 2025-05-09
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে সুরক্ষা বাহিনীর বৈঠক, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে নজরদারি চালানোর নির্দেশ
🕒 2025-05-08
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
ত্রিপুরার আটটি জেলায়ও সিভিল ডিফেন্স মক ড্রিল অনুষ্ঠিত
🕒 2025-05-07
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
গ্রামীণ অর্থনীতি কীভাবে উন্নত করা যায়? আজীবন সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ
🕒 2025-05-01
📍 Location: West Bengal (Kolkata)
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
বার্ষিক ক্রীড়া ও পুরস্কার বিতরণ বাণী বিদ্যাপীঠে
🕒 2025-05-01
📍 Location: Tripura
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
ব্যাগ খুলে দেখেন গাঁজা, ৪৫ কেজি গাঁজা উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য
🕒 2025-05-01
📍 Location: Tripura
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
দুটি দেশী বন্দুক, বুলেট এবং কিছু অস্ত্র উদ্ধার করতে সক্ষম পুলিশ
🕒 2025-05-01
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
ব্যাগ খুলে দেখেন গাঁজা, ৪৫ কেজি গাঁজা উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য
🕒 2025-05-01
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
लोकसभा में सांसद राहुल गांधी ने #PahalgamTerrorAttack पर कहा, "यह एक दुखद घटना है...
🕒 2025-04-26
📍 Location: India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
FANTACY TV : News Express
🕒 2025-04-26
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
পহেলগাঁও-এ পর্যটকদের উপর জঙ্গি হামলা, নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শহরের মৌন মিছিল কংগ্রেসের
🕒 2025-04-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
বিশ্ব ধরিত্রি দিবস পালন ত্রিপুরা ভবনে
🕒 2025-04-22
📍 Location: Agartala, India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
LIVE
🕒 2025-04-19
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News
Delhi CM Rekha Gupta and Singer Kailash Kher attended the event 'Ek Sham Shiv Shakti Ke Naam
🕒 2025-04-19
📍 Location: Delhi
🌍 Country: India
আগরতলা অফিস, ৫ এপ্রিল, ২০২৫ : রাজ্যের আধুনিক ভাস্কর্যের পথিকৃৎ হলেন বিপুল কান্তি সাহা। তিনি এই রাজ্যের অন্যতম কৃতি সন্তান। যার অশেষ পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে এখানকার ভাস্কর্য শিল্প বিশ্বপটে সমাদৃত হয়েছে। এই ধরনের ব্যক্তিত্বকে কখনোই বিস্মৃত হতে দেওয়া যায় না। তারাই আগামী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে। শনিবার লিচু বাগানস্থিত সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী প্রথম বিপুল চারু ও কারু কলা উৎসবের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। এই উৎসব আগামী ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। উৎসব উপলক্ষ্যে থাকবে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজ্যের শিল্প জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা সভা। তিনদিনব্যাপী এই উৎসব উপলক্ষ্যে ললিত কলা একাডেমি, ফাইন আর্টস, সরকারি চারু ও কারু কলা মহাবিদ্যালয় -সহ ১০টি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রদর্শনী স্টল খোলা হয়েছে। প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। উল্লেখ্য, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের যে সকল কৃতি সন্তানেরা এই রাজ্যের নাম খ্যাতির শিখরে নিয়ে গেছেন তাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়। বর্তমান সরকার প্রচেষ্টা করছে এই সকল ব্যক্তিত্বদের প্রাপ্য সম্মানটুকু প্রদান করার। কালের নিয়মে তারা হারিয়ে গেলেও তাদের কর্ম, মনন, চিন্তা-চেতনা আগামী প্রজন্মকে বহুলভাবে রাজ্যের শিল্প ও সংস্কৃতির বিকাশে প্রেরণা যোগাতে পারে। ত্রিপুরা রাজ্যের রাজ পরিবারে শিল্পের বিভিন্ন ধারার চর্চা হলেও তা জনসাধারণের নাগালের বাইরে ছিলো।
বিপুল কান্তি সাহার মতো বরেণ্য ব্যক্তিত্বগণ এসব শিল্প সংস্কৃতিকে রাজ্যের সাধারণ জনগণের নিকট সহজভাবে তুলে ধরেছেন। প্রযুক্তি ছাড়াও রাজ্যের স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বগণ যেভাবে তাদের শিল্প, সংস্কৃতিকে সৃষ্টি করেছেন তা এককথায় অভাবনীয়। এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের সম্মান প্রদানের মাধ্যমে একটি আত্মতৃপ্তি অনুভব করা যায়। এক্ষেত্রে কিছুদিন পূর্বে বাধারঘাটে নবনির্মিত বিভিন্ন ক্রীড়া পরিকাঠামো রাজ্যের স্বনামধন্য তিনজন ক্রীড়াবিদের নামে উৎসর্গ করার কথাও মুখ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, যে কোনও জাতির সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের মধ্যে বাঁচার রসদ লুকিয়ে রয়েছে। নিজেদের মেধা সম্পর্কে সচেতন হলেই রাজ্যের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা আরও বাড়বে। সংস্কৃতির সান্নিধ্যে থাকলেই যুব সমাজ নেশার করাল গ্রাস থেকে মুক্ত থাকবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর গত অর্থবছরে ১২২টি বিষয়ের উপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ১০১টি সাংস্কৃতিক সংস্থা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে। এই সকল অনুষ্ঠানগুলিতে ১০ হাজারের উপর শিল্পী যুক্ত হয়েছেন। প্রায় ৩৩০ জন শিল্পীকে বর্হিরাজ্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজ্যব্যাপী জনজাতিদের বাদ্যযন্ত্র কর্মশালার জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রা, পুতুল নাচ, কীর্তনের মতো হারিয়ে যেতে বসা লোকসংস্কৃতিকে আবার সাধারণ জনগণের কাছে নতুন রূপে উপস্থাপন করার জন্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
🎥 Watch News