📰 Main Current News
President Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
🕒 2025-05-15
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
📅 Other News
एसीपी शमशाबाद गिरीश कुमार सिंह ने बताया, "इरादत नगर थाना पर सूचना मिली
🕒 255555-06-09
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
DMK Students’ Wing stage a protest condemning the BJP government
🕒 2025-06-19
📍 Location: Tamil Nadu, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
CPI(M) is trying to... a very good relationship with the BJP & RSS : Kerala INC MLA VD Satheesan
🕒 2025-06-19
📍 Location: Kerala, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
18th June is Goa Revolution Day, Speech CM Pramod Sawant
🕒 2025-06-19
📍 Location: Goa, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
On Yoga Day celebrations on the Yamuna Bank in Delhi, Speech CM Rekha Gupta
🕒 2025-06-19
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
महाराष्ट्र के मंत्री गिरीश महाजन इंद्रायणी नदी पर पुल ढहने के घटनास्थल पर पहुंचे
🕒 2025-06-18
📍 Location: Mumbai, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
A helicopter operating a flight on the sector Kedarnath to Guptkashi was involved in an accident
🕒 2025-06-18
📍 Location: Uttarakhand, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Yogi Adityanath felicitates Union Home Minister Amit Shah at the Ceremony in UP
🕒 2025-06-18
📍 Location: UTTAR PRADESH, INDIA
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Union Minister inspect the MBC constructed government quarters in Sarojini Nagar, Delhi
🕒 2025-06-18
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Wayanad MP Priyanka Gandhi Vadra flags off Mobile dispensary vehicles & several projects in Kalpetta
🕒 2025-06-14
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
5 valley districts during a joint operation of Manipur Police, CAPF, Army and Assam Rifles
🕒 2025-06-14
📍 Location: Manipur, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Forensic experts sift through wreckage from the Air India plane crash in Ahmedabad, India
🕒 2025-06-14
📍 Location: Gujarat, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Preparations are in full swing ahead of Jagannath Rath Yatra 2025, on June 27 & July 5
🕒 2025-06-13
📍 Location: ODISHA, INDIA
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Modi hosted members of various delegations who went to various countries, at 7, Lok Kalyan Marg
🕒 2025-06-13
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
World’s Tallest Chenab Railway Bridge Inaugurated by PM Modi in Jammu and Kashmir
🕒 2025-06-09
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Flood situation in Morigaon district has slightly improved in Assam
🕒 2025-06-09
📍 Location: Assam, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Tourists relish the fresh snowfall and take in the beauty of snow-capped Mountains
🕒 2025-06-09
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
सबसे पहले मैं प्रधानमंत्री को धन्यवाद देना चाहूंगा : प्रधानमंत्री
🕒 2025-06-05
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
मालिया-हलवाद राजमार्ग पर एक कागज़ के गोदाम में आग लगी
🕒 2025-06-05
📍 Location: GUJARAT
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
पश्चिम बंगाल के राज्यपाल ने मुर्शिदाबाद हिंसा पर गृह मंत्रालय को एक रिपोर्ट सौंपी है
🕒 2025-06-05
📍 Location: Kolkata, West Bengal, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
कानपुर के चमन गंज इलाके में 6 मंजिला इमारत में आग लगी, दमकल की गाड़ियां मौके पर मौजूद हैं
🕒 2025-06-05
📍 Location: UTTAR PRADESH, INDIA
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
विदेश मंत्री डॉ. एस जयशंकर और पैराग्वे के विदेश मंत्री रूबेन रामिरेज़ एल. ने भारत...
🕒 2025-06-03
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Indian industrialist Sunil Bharti Mittal at the Inaugural Plenary of CII
🕒 2025-06-03
📍 Location: Delhi
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
West Bengal needs relief from the politics of violence, riots, appeasement against women : PM Modi
🕒 2025-06-03
📍 Location: West Bengal (Kolkata)
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Director, Reliance Industries Limited, offered prayers at Shree Jagannath Temple in Puri, Odisha
🕒 2025-06-03
📍 Location: ODISHA, INDIA
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Defence Minister attend the Indian Navy welcomed the triumphant crew of Navika Sagar Parikrama II
🕒 2025-06-03
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Cyclonic circulation extending over northwest Bengal significant weather changes
🕒 2025-06-03
📍 Location: Kolkata, West Bengal, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
...8 मई के बाद पाकिस्तान ने मिसाइलों और ड्रोन से हमला किया, लेकिन... गुजरात के आईजी अभिषेक पाठक
🕒 2025-06-03
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
पैराग्वे के राष्ट्रपति सैंटियागो पेना पालासिओस की भारत यात्रा और प्रधानमंत्री मोदी के साथ बैठक
🕒 2025-06-03
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
India extends NOTAM for Pakistan flights for one month; to be in effect till 23rd June, 2025
🕒 2025-05-25
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Group 3 of all-party delegation, led by Ambassador of India to Korea at the Indian Embassy in Seoul
🕒 2025-05-25
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
PM Modi leads NITI Aayog Governing Council session to address National Development Issues
🕒 2025-05-25
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
We thank the UAE, The UAE stood with us with all firmness, They have supported Us : Shiv Sena
🕒 2025-05-25
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Tripura Celebrates World Turtle Day with Conservation Push at Matabari
🕒 2025-05-25
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Fire broke out at a factory located in the MIDC area in Maharashtra's Solapur
🕒 2025-05-19
📍 Location: Mumbai, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Trump's repeated statements have still not been clearly : Sachin Pilot
🕒 2025-05-16
📍 Location: RAJASTAN, INDIA
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
সন্ত্রাসীরা সন্ত্রাসবাদ, প্রতারণা এবং ধর্মান্ধতার প্রতীক প্রথম জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আইকন পুরস্কার
🕒 2025-05-15
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
ভারতের প্রবল চাপ। অবশেষে বিএসএফ জওয়ান পূর্ণম সাউকে ছাড়তে বাধ্য হল পাকিস্তান
🕒 2025-05-15
📍 Location: West Bengal (Kolkata)
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
CM Rekha Gupta holds a review meeting on public grievance redressal at the Delhi Secretariat
🕒 2025-05-15
📍 Location: Delhi
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
CM participated in Tiranga rally in Agartala, taken out in honour of the Indian armed forces
🕒 2025-05-15
📍 Location: Agartala, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Lok Sabha Speaker Om Birla participates in the Tiranga Yatra in honour of Indian Armed Forces
🕒 2025-05-15
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
The state government has filed a petition in the Supreme Court... : TMC leader Kunal Ghosh
🕒 2025-05-15
📍 Location: Kolkata, West Bengal, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Sudden change in weather causes duststorm in the National Capital
🕒 2025-05-15
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
UP's Kanpur Zoo has been temporarily closed as a precautionary measure after Zoological Park
🕒 2025-05-15
📍 Location: UTTAR PRADESH, INDIA
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Educational institutions, brimming with young students, thrive in the Bijapur district, Chhattisgarh
🕒 2025-05-14
📍 Location: Chhattisgarh , India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Posters with slogans 'Indira hona aasan nahi' and 'India misses Indira' seen outside INC Headquarter
🕒 2025-05-14
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Jammu & Kashmir LG Manoj Sinha pays his last respect to BSF Sub Inspector Md Imteyaz
🕒 2025-05-14
📍 Location: Srinagar, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Buddha Relic of Sarnath reached Delhi & displayed at National Museum
🕒 2025-05-01
📍 Location: Delhi
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Forest Minister attended a program organised to distribute 58 motorcycles to the Forest Department
🕒 2025-05-01
📍 Location: Tripura , India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
I am saying that 28 people have been killed in cold blood. It is pretty clear : MP Rahul Gandhi
🕒 2025-05-01
📍 Location: Delhi
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
On SP Chief Akhilesh Yadav's hoarding with BR Ambedkar's image in it : Union Minister Meghwal
🕒 2025-05-01
📍 Location: Delhi
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Amritsar police busted a terror Module led by Jeevan Fauzi
🕒 2025-05-01
📍 Location: PUNJAB
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
PM Modi's government decision to have a caste census is a historic one : CM Devendra Fadnavis
🕒 2025-05-01
📍 Location: Mumbai
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
गुरु तेग बहादुर साहिबजी के प्रकाश पर्व के अवसर परश्री हरमंदिर साहिबमें आतिशबाजी और दीपमाला सजाई गई
🕒 2025-04-26
📍 Location: Amritsar, Punjab
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Delhi-NCR witnesses a sudden change in Weather
🕒 2025-04-26
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Action will be taken against Pakistani nationals who overstay in Maharashtra : CM Devendra Fadnavis
🕒 2025-04-25
📍 Location: Mumbai
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
गुजरातके मुख्यमंत्री के मार्गदर्शन में गुजरात सरकार ने मोबिलिटी की दिशामें महत्वपूर्ण निर्णय लियाहै
🕒 2025-04-20
📍 Location: GUJARAT
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
SEARCH LIGHT
🕒 2025-04-18
📍 Location: India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
National
🕒 2025-03-28
📍 Location: Discover amazing places of the world with us
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
On Delhi’s electricity infrastructure, the Power Minister of Delhi
🕒 2025-03-06
📍 Location: Delhi
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
Real GDP growth rate for this year 2025-2026 : RBI Governor Sanjay Malhotra
🕒 0225-06-09
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News
राहुल गांधी ने कहा, "अब हमें रेस के घोड़े और बारात के घोड़े और लंगड़े घोड़े में फर्क करना होगा"
🕒 0025-06-02
📍 Location: Delhi, India
🌍 Country: India
Indian President Droupadi Murmu administers oath of office to Justice BR Gavai as the Chief Justice of India
#Delhi : Chief Justice of India (CJI) BR Gavai greets President Droupadi Murmu, Prime Minister Narendra Modi, Vice President Jagdeep Dhankhar, former President Ram Nath Kovind and other dignitaries at the Rashtrapati Bhavan. He took oath as the 52nd Chief Justice of India.
#News #World #FantacyTv #Network #Business #Police #Government #Court #Journalist #Broadcast #Media
ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন বিচারপতি বি.আর. গবাই
।। বানীব্রত দত্ত ।।
বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গবাই আজ দেশের ৫২তম প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) হিসেবে শপথ নিলেন। এই শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি ভারতের ইতিহাসে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তফসিলি জাতি থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ বিচারিক পদে অধিষ্ঠিত হলেন। এই অভিষেক শুধুমাত্র ঐতিহাসিক নয়, বরং এটি ভারতের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত অন্তর্ভুক্তির মূল্যবোধ ও সংবিধানিক ন্যায়নীতির প্রতীকও বটে।
বিচারপতি গবাই আগামী ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এখন থেকে শুধু তাঁর রায় নয়, বরং বিচার বিভাগে তাঁর অবদান এবং উত্তরাধিকার নিয়েও নজর থাকবে গোটা দেশের। সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত অবস্থায় বিচারপতি গবাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চে অংশ নিয়েছেন, যেগুলি বিভিন্ন গঠনমূলক আদেশ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বুলডোজার নীতি নিয়ে কঠোর অবস্থান এবং অনৈতিক ধ্বংস অভিযান রোধে নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ। তিনি যে সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন, তা বেশ কয়েকটি যুগান্তকারী রায় প্রদান করেছেন। তাতে রয়েছে, ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে বৈধ ঘোষণা, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্প খারিজ, ২০১৬ সালের নোট বাতিলকে সমর্থন।
বিচারপতি গবাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ আম আদমি পার্টির নেতা তথা তদানিন্তন দিল্লীর মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে মানি লন্ডারিং মামলায় জামিন দেন— যা পরবর্তীকালে একই মামলার অন্যান্য অভিযুক্তদের জামিনের ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সেই বেঞ্চেরও নেতৃত্ব দেন যেটি রাহুল গান্ধীর ‘মোদি’ পদবী সংক্রান্ত মানহানির মামলার সাজা স্থগিত করে এবং নাগরিক অধিকার কর্মী তিস্তা অতুল সেটালভাদকে গোধরা দাঙ্গা-সংক্রান্ত মামলায় নিয়মিত জামিন প্রদান করে। ১৯৬০ সালের ২৪ নভেম্বর অমরাবতীতে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি গবাই। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বার কাউন্সিলে যোগদান করেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বম্বে হাইকোর্টে স্বাধীনভাবে প্র্যাকটিস করেন। পরে মূলত নাগপুর বেঞ্চে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। তিনি নাগপুর ও অমরাবতী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং অমরাবতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল ছিলেন। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত নাগপুর বেঞ্চে অ্যাসিস্ট্যান্ট গভার্নমেন্ট প্লিডার ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালের ১৭ জানুয়ারি গভার্নমেন্ট প্লিডার এবং পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান।
২০০৩ সালের ১৪ নভেম্বর বম্বে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০০৫ সালের ১২ নভেম্বর স্থায়ী বিচারপতি হন। এরপর মুম্বই, নাগপুর, আওরঙ্গাবাদ ও পানাজির বেঞ্চে নানা ধরনের মামলার শুনানি করেছেন। ২০১৯ সালের ২৪ মে তিনি সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি হিসেবে উন্নীত হন। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট অনুসারে, গত ছয় বছরে বিচারপতি গবাই প্রায় ৭০০ টি বেঞ্চে অংশগ্রহণ করেছেন, যেখানে সংবিধানিক ও প্রশাসনিক আইন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা, বাণিজ্যিক বিবাদ, সালিশি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও পরিবেশ আইনসহ নানা বিষয়ে রায় প্রদান করেছেন। এই দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নতুন অধ্যায় শুরু করলেন না, বরং ভারতীয় বিচারব্যবস্থায় এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তও স্থাপন করলেন।
🎥 Watch News